আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক মানবকল্যাণে নিবেদিত সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে করে আর্তমানবতার সেবা, কর্মসংস্থান তৈরি, দারিদ্র্য বিমোচন, বহুমুখী শিক্ষায়ন প্রকল্প পরিচালনা, ত্রাণ বিতরণ, স্বল্পমূল্যে বা বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, পরিচ্ছন্ন মানসিকতা গঠনে নিরন্তর নানা কর্মসূচি পালন, সর্বোপরি মৌখিক, লৈখিক ও আধুনিক সকল প্রচারমাধ্যম ব্যবহার করে মানুষকে সেবা দিয়ে একটি আদর্শ সমাজ গঠনে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আমাদের কার্যক্রম
এতিম স্পন্সর প্রজেক্ট
আপনিও চাইলে আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের মাধ্যমে একজন এতিমের লালনপালনের দায়িত্ব নিতে পারেন।
আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, এতিমদের জন্য নিবেদিতপ্রান একটি সংগঠন। এই সংগঠন স্বচ্ছলদের পক্ষ হতে ইয়াতিম শিশুদের দায়িত্বভার গ্রহণ করে থাকে। ইয়াতিমের লালন পালন মানে তাকে যেনতেনভাবে লালন পালন করা নয়; বরং সামর্থ অনুযায়ী (অনেকটা নিজের সন্তানের মতো) তাকে লালন পালন করা উচিত। একজন ইয়াতীমের খাবার খরচ বাবদ প্রতি মাসে মোট ৪,০০০ (চার হাজার) টাকা।
তাদের আবাসন, ভরণ-পোষণ এবং উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থার যাবতীয় দায়িত্ব দাতার পক্ষ হতে ফাউন্ডেশন পালন করে থাকে। সেজন্য ফাউন্ডেশন একজন ইয়াতিমের জন্য স্পন্সরের পক্ষ হতে ভালো মানের পানাহার, চিকিৎসা এবং পড়াশোনার বন্দোবস্ত করে থাকে। কোনো দাতা চাইলে সারা বছরের খরচ একসাথে দিতে পারেন। উল্লেখ্য, দাতাকে তাঁর নির্ধারিত ইয়াতিমের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সার্বিক অগ্রগতি ও অবস্থার প্রতিবেদন প্রতি ৬মাস পরপর লিখিতভাবে জানানো হয়। বর্তমানে ৪২ জন ইয়াতীম ও দুস্থ শিশুর সার্বিক দায়িত্ব পালন করছে ফাউন্ডেশন।
সাদাকাহ জারিয়াহ
আবাম ফাউন্ডেশনের মাধ্যমের যেকোন ধরনের সাদকায়ে জারিয়ার কাজে অংশ নিতে পারেন।
আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যখন মানুষ মৃত্যুবরণ করে তখন তার সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায় তিন প্রকার আমল ছাড়া।
১. সদাকাহ জারিয়াহ্ ২. এমন ইলম বা জ্ঞান যার দ্বারা অন্যের উপকার হয় ৩. পুণ্যবান সন্তান যে তার জন্যে দু’আ করতে থাকে’। (সহীহ্ মুসলিম, হাদিস নং ১৬৩১)
সাদকাহ জারিয়াহ মানে- যে দানের উপকারিতা শুধু এককালীন নয়; বরং চলমান ও দীর্ঘদিন অব্যাহত থাকে। যে দানের উপকারিতা একবারই অর্জিত হয় সেগুলোর সওয়াবও একবারই হয়। পক্ষান্তরে যে দানের উপকারিতা দীর্ঘদিন অব্যাহত থাকে সেগুলোর সওয়াব তথা বিনিময়ও মহান আল্লাহ দীর্ঘ দিন পর্যন্ত অব্যাহত রাখেন। এসব প্রকল্পের নির্দিষ্ট কোনো একটির দায়িত্ব এককভাবে নেওয়া যায়। আবার কেউ চাইলে সাদাকায়ে জারিয়া খাতে যেকোনো পরিমাণ দান করতে পারেন। সে অর্থ কতৃপক্ষ সাদাকায়ে জারিয়ার যে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজন অনুভব করবেন সে খাতে ব্যয় করবেন। আবাম ফাউন্ডেশনের সাদাকায়ে জারিয়া প্রকল্প সমূহের মধ্যে রয়েছে মসজিদ-মাদরাসা নির্মান, নলকূপ খনন, মসজিদ-মাদরাসার প্রয়োজনিয় সামগ্রী বিতরণ ইত্যাদি।
কুরবানী প্রজেক্ট
সবার জন্য কুরবানী আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের মানবসেবামূলক নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ।
সবার জন্য কুরবানী আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের মানবসেবামূলক নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই থেকেই আবাম ফাউন্ডেশন দীনদার ধনীদের পক্ষ থেকে এতিম, অসহায়,দরিদ্র,বিধবা জনগোষ্ঠীর মধ্যে কুরবানী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। সাধারণত বেশি সংখ্যক কুরবানী হয়ে থাকে শহর-কেন্দ্রিক। অথচ অধিক সংখ্যক গরিব বাস করে গ্রামে। শহরের একটি বহুতল ভবনে যত সংখ্যক গরু কুরবানী হয়ে থাকে, এই পরিমাণ গরু কুরবানী কয়েকটি গ্রামেও হয় কি না— যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। সবার জন্য কুরবানী প্রকল্পের মাধ্যমে আবাম ফাউন্ডেশন শহুরে ধনীদের কুরবানীর একটা অংশ প্রত্যন্ত অঞ্চলের সুবিধা-বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর নিকট পৌঁছে দেয়। মাঠ পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবয়নে ফাউন্ডেশনকে ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবীগণ সহয়তা করেন। উল্লেখ্য, একটি ছাগল পূর্ণাঙ্গভাবে একজনের পক্ষ থেকে এবং একটি গরুর এক সপ্তমাংশ পূর্ণাঙ্গভাবে একজনের পক্ষ থেকে কুরবানী করে গোশত গরিবদের মধ্যে বণ্টন করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিভিন্ন দরিদ্র এলাকায় মধ্যে ভোলা,বরিশাল,খাগড়াছড়ি, সাতকানিয়া, কুতুবদিয়া,রংপুর,দিনাজপুর বগুড়া বিভিন্ন অঞ্চলে ১০০ টি গরু-ছাগল কুরবানী করে বিভিন্ন এতিমখানার মধ্যে এতিম, অসহায়,দরিদ্র,বিধবার মাঝে গোশত বিতরণ করা হয়েছে।
বই-পুস্তক বিতরণ
আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে
“বই-পুস্তক বিতরণ প্রকল্প” বাস্তবায়ন করে থাকে।
জ্ঞান অর্জন সকল মুসলীম নর-নারীর উপরফরজ(সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১)
“ইকরা” (পড়ো) কুরআনের নাযিলকৃত সর্বপ্রথমশব্দ, যাতে সুস্পষ্ট ভাবে পড়াশোনার গুরুত্ব বুঝাচ্ছে। এই আদর্শকে সামনে রেখেই
অসহায় এতিম বাচ্চাদের প্রাতিষ্ঠানিক কিতাবাদি এবং যাবতীয় সকল কিছুর খরচ বহন করো আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ! প্রতিবার বর্ষ শুরুতে বই বিতরণ এর আমেজে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কোমলতি এতিম শিশুদের মাঝে স্কুল ও মাদরাসার বই-কিতাব, খাতা-কলম এবং যাবতীয় সকল ধরনের পাঠ্যপুস্তক আর পাঠদানের সাথে সম্পৃক্ত সামগ্রী বিতরণ করে আ.ফা.বা.।যাতে করে শিক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে পাঠদানে মনোনিবেশ করতে পারে এবং স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এবং এটি আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর চলমান ও বহমান গুরুত্বপূর্ণ কার্যকর প্রকল্প সমূহের একটি!
এই প্রকল্পে আমাদের প্রায় খরচ হয়(……………..)
তো চাইলে আপনিও পারেন অংশগ্রহণ করতে আমাদের এই সমাজ বান্ধব উদ্দোগে। যেন তা সদকায়ে জারিয়াহ(চলমান সওয়াব) হিসেবে আপনার আমলনামায় লিখিত হয়।
ইফতার ও রমাদান খাদ্য বিতরণ
প্রতিবছর মাহে রামাদান যে আমাদের এই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পটি আমরা বিভিন্ন এতিমখানায় পরিচালনা করে থাকি।
আসন্ন মহিমান্বিত মাস রমাদান! যে মাসে আমালের বরকত অন্যান্য মাসের তুলনায় বেশি!
রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:-
রমযান মাসে যে ব্যক্তি একটি নফল আদায় করল সে যেন অন্য মাসে একটি ফযর আদায় করল। আর যে এ মাসে একটি ফরয আদায় করল সে যেন অন্য মাসে সত্তরটি ফরয আদায় করল। -শুআবুল ঈমান ৩/৩০৫-৩০৬
(আগের অংশ)৷ এবং তা কার্যকর করা হয় প্রতি বার একবছর অন্তর অন্তর।
তাই এই রমজানেও প্রতিবারের ন্যায় আমরা আয়োজন করেছি আমাদের রমাদান ইফতার তোহফা প্রকল্প! এই প্রোজেক্ট এ আমাদের মুল লক্ষ্য হলো:- দেশের বিভিন্ন স্থানের ইয়াতিম বাচ্চারা, দরিদ্র এবং সহায়হীন সিয়ামপালনকারীগণ যেনো নির্বিঘ্নে সিয়াম পালন এবং রমজানের ফজিলতপূর্ণ সময়ে ইবাদাতে মশগুল থেকে আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভ করেন।
প্রতিবছর আমাদের ব্যয় হয়:-(………..)
রমযানের ওমরা হজ্জ সমতুল্য।’ -জামে তিরমিযী, হাদীস ৯৩৯; সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ১৯৮৬
উপরোক্ত হাদীসে সরাসরিভাবে রমজানে আদায় করা আমলের সওয়াব বুঝানো হয়েছে।
তাই আপনিও অতি অল্প অর্থ ব্যয় করে অসীম এই লাভজনক ব্যবসায় আপনিও আমাদের অংশীদার হোন।
শীতবস্ত্র বিতরণ
শুনেছি আমি বস্ত্রহীন শীতার্ত মানুষের হাহাকার, শুনেছি শীতে কাতর এক নবজাতকের চিৎকার।
শীতবস্ত্র বিতরণ একটি মানবিক উদারপ্রেরণা এবং সমাজসেবা কার্য, যা ইসলামের শৈলীতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে গণ্য হয়। আল্লাহ তাআলা বর্ণিত হাদিসে বলেন, “আমি বন্ধুর উপর এসে তার উপর বেশিরভাগ সাদাকা দিয়েছি।” (সহীহ বুখারী) এই সাহায্য করবার প্রক্রিয়াটি সহজলভ্য হওয়া উচিত এবং প্রয়োজনীয় মানুষগুলির জন্য সাহায্য করা উচিত।
শীতবস্ত্র বিতরণ একটি সমাজের নিরাপত্তা এবং সমৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কার্য। সহায়তা করে মানুষদের ঠান্ডার অনুভুতি দূর করতে এবং তাদের আরও উন্নত জীবনের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। এটি সামাজিক অসহায় এবং দরিদ্র মানুষদের প্রতি মানবিকতা এবং সহানুভূতির চিহ্ন হিসাবে গণ্য হয়।
শীতবস্ত্র বিতরণ একটি উদারপ্রেরণামূলক কর্ম যা সমাজের মধ্যে ভাল সাংবাদিকতা এবং সহমর্মিতা সৃষ্টি করে। এটি নিয়ে মানুষের মধ্যে আদর্শ এবং সহানুভূতির ভাবনা প্রচুর হয়, যা একটি পরিষ্কার, সৎ এবং সহায়ক সমাজের গঠন করে।
আমাদের এই প্রজেক্ট এর সর্বাগ্রে থাকে বিভিন্ন অঞ্চলের ইয়াতিম বাচ্চারা! কনকনে হাঁড়কাঁপানো শীতে একটুখানি উষ্ণতা এনে দেওয়াই আমাদের “শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি” এর মূল লক্ষ্য!
ঠান্ডার কারণে হাত-পা বা ঠোঁট ফেঁটে না যাওয়ার বিষয়টাও আমরা বিবেচনা করে থাকি!
আ.ফা.বা. এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে অতি অল্প খরচেও আপনার সাহায্যও পাঠাতে পারেন কুরআনের পাখিদের দ্বারপ্রান্তে!
বৃক্ষরোপন প্রজেক্ট
যে ব্যক্তি কোনো বৃক্ষ রোপণ করল, আল্লাহ এর বিনিময়ে তাকে এই বৃক্ষের ফলের সমপরিমাণ প্রতিফল দান করবেন।
যদি কিয়ামত এসে যায়, তখন কারো হাতে যদি একটি চারাগাছ থাকে, তাহলে কিয়ামত হওয়ার আগে সম্ভব হলে সে যেন চারাটি রোপন করে। (আল-আদাবুল মুফরাদ-৪৭৯)
বৃক্ষরোপণ প্রজেক্ট হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প যা প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বায়ু গুণগত অবস্থা উন্নত করতে লক্ষ্য রাখে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে বৃক্ষ ও গাছ স্থাপন, রোপন এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় যাতে প্রাকৃতিক পরিবেশের অবনমনের সাথে সাথে জীবনের গুণগত অবস্থা উন্নত হতে পারে।বৃক্ষরোপণ প্রজেক্টের মূল উদ্দেশ্য হলো:- অতি প্রাকৃতিক এলাকায় বন্যা ও জীবন সহজবেগে অন্ধকার হওয়া প্রতিরোধ করা।নগরে জনগণের স্বাস্থ্য এবং ভালবাসা উন্নত করা।জৈব বৈচিত্র্য ও জীববৈচিত্র্য বৃদ্ধি করা।অভিনব ও সামর্থ্যশীল সমাজ তৈরি করা।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে প্রতিটি বৃক্ষ একটি মূল্যবান সম্পদ হিসাবে গণ্য হয় যা প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রকল্পে সংগ্রহ করা হয়। এই প্রজেক্টের অংশীদার হিসাবে সমাজের সদস্যরা বৃক্ষ রোপণ, পরিরক্ষণ, সংরক্ষণ এবং বৃদ্ধি সম্পর্কে সচেতন করা এবং বাণিজ্যিক, শিক্ষাগত ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
রোপণকারী ব্যক্তি যদি মারাও যান, তাহলে তাঁর আমলনামায় এ সওয়াব পৌঁছাতে থাকবে। প্রতিটি গাছের মূল্য – ২০০ টাকা ( ঘেরা ও যাতায়াত সহ)।
স্বাবলম্বী প্রজেক্ট
আপনাদের থেকে প্রাপ্ত জাকাত এর সহযোগিতা এবং আমাদের শ্রম এর যৌথ প্রচেষ্টায় পরিচালিত হয় স্বাবলম্বী প্রজেক্ট।
স্বাবলম্বী প্রজেক্ট হলো এমন একটি উদ্যোগ যা মানবিক স্বাধীনতা, স্বাবলম্বতা এবং আর্থিক সমৃদ্ধির উন্নতির দিকে লক্ষ্য করে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে সামাজিক অসহায়, দরিদ্র এবং অপারিচিত ব্যক্তিদের জন্য নিজেরাই স্বাধীনভাবে উৎপাদন ও আয় উপার্জনের সুযোগ প্রদান করা হয়।
স্বাবলম্বী প্রজেক্টের মূল উদ্দেশ্য হলো:-
1. স্বাবলম্বী প্রতিষ্ঠানের সৃজনশীলতা ও আর্থিক স্বাধীনতা উন্নত করা।
2. স্বল্প সুযোগের মাধ্যমে বেকার, অসংখ্যান এবং অসাধারণ বেকারদের আর্থিক অসহায়তা মোচন করা।
3. নিজস্ব ব্যবসা, কৃষি, শিক্ষা বা অন্যান্য উদ্যোগের মাধ্যমে আয় উন্নত করা।
4. অতি দরিদ্র, অসংখ্যান এবং অসাধারণ সম্প্রদায়ের সাথে উন্নত সম্পর্ক গড়ে তোলা।
স্বাবলম্বী প্রজেক্টের মাধ্যমে এই লক্ষ্যগুলি অর্জন করা হয় যাতে ব্যক্তিরা নিজেরাই স্বাধীনভাবে জীবিকা নির্মাণ ও পরিচালনা করতে পারেন, সমাজের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা যাতে সহায়তা এবং সমর্থন পেতে পারেন, এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন। এই প্রজেক্ট সামাজিক উন্নয়নের দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা উন্নত করে এবং সম্প্রদায়ের অবদানকে গণ্য করে।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘নিজ হাতে উপার্জিত খাদ্যের চেয়ে উত্তম খাদ্য কখনো কেউ খায় না।’ (সহীহ বুখারী-২০৭২)
হালাল রিযক উপার্জন করার গুরুত্ব অপরিসীম।দরিদ্র জনগোষ্ঠীর হালাল রিযক অনুসন্ধানে সহায়তা করার মানসে তাদেরকে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ যাকাতের অর্থে দরিদ্রদেরকে স্বাবলম্বীকরণ প্রকল্পের আওতায় উপকরণ-সহায়তা প্রদান করে। বেকার ও অদক্ষ নারী-পুরুষকে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য (আলাদাভাবে) কারিগরি প্রশিক্ষণ পূর্বক আর্থিক সহায়তা এবং প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রদান করে আত্মনির্ভরশীল করা এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য।প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি একই সময়ে তাঁরা যাতে দ্বীনের মৌলিক জ্ঞান অর্জন করতে পারেন এবং নীতিবান ও বিশ্বস্ত নাগরিক হন— এজন্য তাদেরকে প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলারদের মাধ্যমে ইসলামের মৌলিক আকীদা ও বিধান শিক্ষাদান করা হয়।এভাবে আমরা নৈতিকতা সম্পন্ন সুদক্ষ কর্মজীবী জনগোষ্ঠী তৈরিতে ভূমিকা রাখি।
এতিমখানায় একবেলা আহার
হিজরী প্রতি মাসের ১ তারিখে ২১০০ জন আল্লাহর মেহমানদের জন্য একবেলা আহারের আয়োজন করে থাকে।
এতিমখানায় একবেলা আহারের প্রজেক্ট হলো এমন একটি প্রকল্প যা অসহায়, দরিদ্র এবং এতিম শিশুদের জন্য খাদ্য প্রদানের জন্য কার্যকরী এবং সমৃদ্ধ পদ্ধতিতে উদ্যোগ নেয়। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে দরিদ্র এবং অসহায় পরিবারের শিশুদের কাছে প্রতিদিন একবেলা খাদ্যের সরবরাহ করা হয় যাতে তারা পুষ্টিগত, সুস্থ এবং উন্নত অবস্থায় থাকতে পারেন।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে প্রতিটি শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবার যেমন ধান, ডাল, মাছ, মুরগি, ডিম, লবণ, তেল ইত্যাদি সরবরাহ করা হয়। এছাড়াও, প্রতিটি শিশুর জন্য সঠিক পরিমাণে ফল ও শাকসবজির প্রদান ও মেডিকেল সুবিধা সহজলভ্য করা হয়।
এতিমখানায় একবেলা আহারের প্রজেক্টের মাধ্যমে এতিম ও অসহায় শিশুদের জন্য খাবারের অভাব দূর করা হয় এবং তাদের উন্নত বা সুস্থ জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টিগত খাবারের অবসান নিশ্চিত করা হয়। এতিমখানায় একবেলা আহারের প্রজেক্টের মাধ্যমে সমাজের এই অবস্থার চেয়ে কমিয়ে আনা হতে সাহায্য করা হয় এবং সামাজিক দায়িত্ব প্রজ্ঞান বাড়ানো হয়।
এতিমখানায় মাসিক বাজার প্রজেক্ট
দরখাস্ত যাচাই বাছাই করে বিভিন্ন এতিমখানায় এক মাসের খাবারের বাজার করে দিয়ে থাকে আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।
এতিমখানায় মাসিক বাজার প্রজেক্ট হলো এমন একটি প্রকল্প যা এতিমখানার বাচ্চাদের জন্য আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বাবলম্বতা উন্নত করতে মাসিক বাজারের উপকারিতা ব্যবহার করে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে এতিমদের শিক্ষা, খাদ্য, পোষাক এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ করা হয়।
এতিমখানার মাসিক বাজার প্রজেক্টের মাধ্যমে প্রতি মাসে একটি বাজার স্থাপন করা হয় যেখানে এতিমদের পরিবারের সদস্যরা তাদের তৈরি পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এই বাজারে শিক্ষা প্রাপ্ত হওয়া এতিমদের মধ্যে কৌশল এবং প্রতিষ্ঠান উন্নত করে তাদের বেকারত্ব কমাতে সাহায্য করে। এতিমদের পরিবারের সদস্যরা বাজারে নিজস্ব পণ্য বিক্রি করে অর্থ আয় করতে পারেন এবং তাদের আর্থিক স্বাধীনতা বাড়াতে সাহায্য করে।
এতিমখানায় মাসিক বাজার প্রজেক্ট একটি সামাজিক উন্নয়ন প্রজেক্ট যা এতিমদের মাঝে উদ্যোগ এবং উত্সাহ বৃদ্ধি করে এবং তাদের জীবনে স্বাধীনতা এবং সামর্থ্য উন্নত করে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে সামাজিক দায়িত্ব প্রজ্ঞান বৃদ্ধি করা হয় এবং এতিমদের সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ ও সমর্থন অনুমোদন করা হয়।
কুরআন বিতরণ প্রজেক্ট
কাউকে মুসহাফ (কোরআনের কপি) বিতরণ করা অন্যতম শ্রেষ্ঠ সদকায়ে জারিয়া. যা মৃত্যর পর অবধি জারি থাকে (মুসনাদে বাজ্জার: ৭২৮৯)
কুরআন বিতরণ প্রজেক্ট হলো এমন একটি প্রকল্প যা মাসলিহত এবং দারিদ্র্য সম্মুখীন মানুষদের জন্য কুরআনের বিতরণ ও পঠনের সুযোগ সৃষ্টি করে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে কুরআনের মূল আলোকিত আদর্শ এবং উপদেশগুলি অব্যাহত হয় এবং মানুষের জীবনে শান্তি, সম্মান, সহিষ্ণুতা এবং সহানুভুতির মাধ্যমে তাদের আধ্যাত্মিক ও মানবিক উন্নতির পথে প্রবৃদ্ধি করা হয়।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে বিদ্যমান কুরআন গ্রন্থগুলি দান করা হয় যার মাধ্যমে সামাজিক, আর্থিক ও সাংস্কৃতিক সুধারণা প্রতিষ্ঠিত হতে সহায়তা করা হয়। এতে আলোকিত স্বরূপে এবং পথপ্রদর্শক বার্তাসমূহ যার মাধ্যমে মানুষ ধার্মিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি অর্জন করতে পারেন। এতিমখানা, মাদ্রাসা, মসজিদ, স্কুল এবং কমিউনিটি সেন্টার সহ বিভিন্ন স্থানে কুরআন বিতরণের প্রজেক্ট সফলভাবে চালিত হয়।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ইসলামের মূল ধার্মিক প্রিন্সিপলগুলির প্রচার ও প্রসারের মাধ্যমে সমাজে শান্তি, সদ্ব্যবহার, সহিষ্ণুতা ও সহকারিতার বিনিময়ে একটি পরিপূর্ণ ও উন্নত সমাজ গঠনে সাহায্য করা হয়।
এতিমদের শুকনো নাস্তা প্রজেক্ট
অনেক সময় তাহাজ্জুদ পড়তে উঠে এবং অন্যান্য সময় বাচ্চাদের অনেক ক্ষুধা লাগে।তাদের এই দিক বিবেচনা করে আমার এই প্রয়াস।
এতিমদের শুকনো নাস্তা প্রজেক্ট” হলো এমন একটি উদ্যোগ যা এতিমদের জন্য নানা প্রকারের পৌষ্টিক ও সহজবেলা নাস্তা প্রদান করে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে এতিমদের প্রতিদিনের খাবারের জন্য বিভিন্ন সমগ্রী ও খাবারের উপকরণ সরবরাহ করা হয়।
এতিমদের শুকনো নাস্তা প্রজেক্টের মাধ্যমে নিয়মিত নাস্তা প্রদান করা হয়, যা তাদের পৌষ্টিকভাবে উন্নত ও সুস্বাস্থ্যকর করে। এতিমদের জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবারের পরিমাণ এবং মান মানে পরিবর্তন করে তাদের পৌষ্টিক সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান উন্নতি ও অনুভব করা হয়।
এতিমদের শুকনো নাস্তা প্রজেক্টের মাধ্যমে এতিমদের উন্নতির প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং তাদের জীবনে আর্থিক স্বাধীনতা এবং সুখবর নিয়ে আনা হয়। এই প্রজেক্ট এতিমদের মাধ্যমে আর্থিক ও সামাজিক অনুভূতি উন্নত করে তাদের ভবিষ্যৎ সুন্দর করার জন্য অগ্রগতি করে।
ঈদ উপহার প্রজেক্ট
ইদ মানেই আনন্দ।ইদ মানে খুশি। সেই আনন্দ যেনো এক ধাপ এগিয়ে যায় নতুন জামা-জুতো, ইদ সেলামী দিয়ে।
ঈদ উপহার প্রজেক্ট” হলো এমন একটি উদ্যোগ যা মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজনদের ঈদ উপলক্ষে উপহার প্রদানের মাধ্যমে তাদের উত্সাহিত করে এবং উদ্বেগ ও দুর্ভাগ্যমুক্ত করে তোলে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে দরিদ্র, অসহায় এবং আশাবাদী লোকজনদের উপহার প্রদান করা হয় যাতে তারা ঈদের উপলক্ষে উৎসাহিত হতে পারেন এবং তাদের উদ্বেগ ও দুর্ভাগ্য ভোগানো নয়।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে বিভিন্ন সমাজসেবার সংগঠন বা সাধারণ মানুষের কাছে ঈদের উপলক্ষে খাবার, পোষাক, সংগীত, গিফট আইটেম, কিতাব বা অন্যান্য আসবাবপত্র প্রদান করা হয়। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে একটি উপহারের আনন্দ দেওয়ার মাধ্যমে সামাজিক এবং আর্থিক দুস্থিরতা ও দুর্ভাগ্যমুক্তি বাড়ানো হয় এবং মানুষদের একে অপরের সাথে সহযোগিতা ও সহকারিতা দেখানো হয়।
এই প্রজেক্ট সামাজিক এবং আর্থিক উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি উপায় এবং সামাজিক সম্প্রদায়ের সাথে সহযোগিতা এবং সহকারিতা প্রতিষ্ঠানের প্রতি উৎসাহিত করে।
হেলথ ক্যাম্প
আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এবং আপনাদের যৌথ প্রচেষ্টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিচালিত হয় হেলথ ক্যাম্প।
হেলথ ক্যাম্প হলো এমন একটি ইভেন্ট বা প্রজেক্ট যা স্বাস্থ্য সেবা উন্নতির লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এই ক্যাম্পে সাধারণত স্বাস্থ্য পরীক্ষা, চিকিৎসা, ও স্বাস্থ্য পরামর্শের সুযোগ সরবরাহ করা হয় বিভিন্ন সমাজের মানুষের জন্য।
হেলথ ক্যাম্পে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে লোকজন মূলত নিম্নমানের সুবিধা পেয়ে থাকে:
1. বিভিন্ন রকমের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ব্যবস্থা।
2. রোগ নির্ধারণ এবং প্রতিকার পরামর্শ।
3. পুষ্টিকর খাবার ব্যবস্থা এবং পুষ্টিকর জীবনযাপনের উপদেশ।
4. ভিত্তিক স্বাস্থ্য পরামর্শ ও চিকিৎসা।
5. সাধারণ স্বাস্থ্য পরামর্শ এবং জীবনযাপন সংক্রান্ত পরামর্শ।
এই ক্যাম্প সাধারণত গ্রামীণ এলাকার মানুষের জন্য ব্যবস্থিত হয়, যারা স্বাস্থ্যসচেতন ও চিকিৎসার অভাবে ভুগছেন। এটি তাদের জীবনে স্বাস্থ্য সেবা ও সচেতনতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং দরিদ্র এলাকার মানুষের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা করে। এছাড়াও, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে অনেকেই নিয়মিত চিকিৎসা পাওয়ার অভিজ্ঞতা অর্জন করে এবং যত্ন নেওয়া শিখে থাকেন।
বিধবাদের ঘর নির্মান
বিধবা রা অবশেষে বসে, সময় পালি, মনে হয় হারিয়েছে একা, এই জীবনের মালি!
আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর একটা অতিব গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হলো বিধবাদের ঘর নির্মাণ।
অনেকাংশেই বিধবা মায়েদের দেখা যায় আবাসস্থল এর অবস্থা খুবই করুণ। যা বর্ষাকালে একেবারে নাই বললেই চলে। চাল দিয়ে পানি পড়ে, হালকা ঝড় আসলে ভেঙে পড়ে।এমন এক কঠিন অবস্থা দিয়ে জীবন পাড়ি দিতে দেশের প্রায়
৮ কোটি ৭ লাখ বিধবা মহিলাদের থেকে অনেককেই। আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী আল্লাহ তায়ালার দেয়া তাওফিকে যতটুকু সম্ভব আমরা এই কষ্টের লাঘব করি। আপনিও চাইলে কারো দুর্দিন দুর করতে পারেন খুবই অল্প একটা অংশ দিয়ে!
বিধবাদের ঘর নির্মান প্রজেক্ট হলো এমন একটি উদ্যোগ যা বিধবা মহিলাদের জন্য আবাসনের সুযোগ সৃষ্টি করে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে বিধবা মহিলাদের জন্য নির্মিত নতুন বা পুনর্নির্মিত বা পরিমাণমত সুরক্ষিত ও সুযোগপূর্ণ আবাস প্রদান করা হয়।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে বিধবা মহিলাদের জন্য আবাসিক সুবিধা সরবরাহ করা হয় যাতে তারা নিরাপদে ও সহজেই জীবনযাপন করতে পারেন। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে তাদের একটি মেঘনা ও স্বাধীন জীবনের সুযোগ সৃষ্টি করা হয় যাতে তারা নিজেদের জীবন নির্বাহে স্বাধীন হতে পারেন।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে বিধবা মহিলাদের অর্থনৈতিক সহায়তা এবং সামাজিক সম্মান প্রদান করা হয় যাতে তারা নিজেদের ও তাদের পরিবারের দেখাদেখি করতে সক্ষম হতে পারেন।
এই প্রজেক্ট সাধারণত বিভিন্ন সংগঠন, সরকারি প্রতিষ্ঠান বা স্থানীয় সমাজ সেবা সংগঠনের অধীনে পরিচালিত হয়। এই প্রজেক্টে অংশগ্রহণের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সমঝোতা এবং সহযোগিতা উত্থান করা হয় এবং এই প্রজেক্টের মাধ্যমে সামাজিক অবস্থা উন্নত করা হয়।
আমাদের রমজান ২০২৪
-
রমযান কার্যক্রম
প্রজেক্ট ২৭৫ঃ ফিতরা প্রজেক্ট – ১,০০০ টি নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য সেমাই, চিনি, পোলাও চাল, মুরগি ও কাঁচা বাজার
0.00৳ of 950,000.00৳ -
যাকাত কার্যক্রম
প্রজেক্ট ২৭৩ঃ ৫০০ জন এতিম ও অসহায় হেফজখানা বাচ্চা আর কিছু পথশিশুদের জন্য ঈদের বিশেষ উপহার (টুপি, মিসওয়াক, লুঙ্গি, নতুন জুতো)
0.00৳ of 400,000.00৳ -
রমযান কার্যক্রম
প্রজেক্ট ২৭২ঃ ৩০০ জন ইতেকাফের মোতাকিফদের মাঝে উপহার (টুপি, হাজী রুমাল, লুঙ্গি, আতর, মিসওয়াক)
0.00৳ of 264,000.00৳ -
যাকাত কার্যক্রম
প্রজেক্ট ২৬৯ঃ ১,০০০ টি নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য ইফতার ও সেহেরির কাঁচা বাজার
0.00৳ of 1,500,000.00৳ -
কুরআন বিতরণ
প্রজেক্ট ২৬৮ঃ কমপক্ষে ৩,০০০ পিস কুরআন শরীফ (বাংলা অনুবাদসহ), মাসনুন দোয়া ও রমাদান প্ল্যানার বই উপহার।
445.00৳ of 1,326,100.00৳
সাম্প্রতিক কার্যক্রমের আপডেট
এতিমখানার জানালা ও ভেন্টিলেটরের জন্য থাইগ্লাস লাগানোর বিশেষ আবেদন।
রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার প্রত্যন্ত এলাকার কাউখালী উপজেলার বেতছড়ি ছিদ্দিক-ই-আকবর মাদ্রাসা, নূরানী, হেফজখানা ও এতিমখানায় জানালা ও ভেন্টিলেটরে কোন থাইগ্লাস না থাকায় বৃষ্টির পানি ঢুকে বাচ্চাদের
আসুন সবাই শেরপুর জেলা এবং ময়মনসিংহ বিভাগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ায়!
আপনি কি জানেন?শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় আক্রান্ত শেরপুর , ময়মনসিংহ!!!! ইতিমধ্যে ৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘর বাড়ি হারিয়েছে লাখো মানুষ।আসুন সিলেট, ফেনী, লক্ষীপুর
চিকিৎসা সেবা নিয়ে সাম্প্রতিক বন্যা ও ভূমিধস কবলিত মহেশখালীর মানুষের পাশে আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
“আবাম ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’র উদ্যোগে এবং electiva foundation এর সহযোগীতায় সাম্প্রতিক বন্যা ও ভূমিধস কবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে গত ২৭ শে সেপ্টেম্বর ২য় বারের
কুতুবদিয়ায় অটোরিকশা পেল মা-বাবা হারা আতিক
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা উপহার পেল মা-বাবা হারা আতিকুর রহমান। রবিবার( ১০ মার্চ) বিকালে ধুরুং হাই স্কুল এন্ড কলেজ স্টেডিয়ামে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আবাম ফাউন্ডেশন